Tuesday, July 16, 2024

হত্যা চেষ্টা থেকে বেচে যাওয়ার পরে ট্রাম্প যা বললেন.....

গত শনিবার পেনসিলভানিয়ার বাটলারে একটি নির্বাচনী সমাবেশে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কে গুলি করে  হত্যার চেষ্টা করে  ২০ বছর বয়সী এক হামলাকারী যার নাম থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস।


নিউইয়র্ক পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে, ট্রাম্প বলেন, " আমার এখন এখানে থাকার কথা নয়, আমার মৃত হওয়ার কথা,"। 



ট্রাম্প পোস্টকে আরও বলেছেন যে," তিনি যদি অবৈধ অভিবাসনের উপর একটি চার্ট পড়ার জন্য তার মাথা সামান্য ডানদিকে না ঘুরাতেন, তাহলে যে বুলেটটি তার কানে আঘাত করেছিল তা মারাত্মক হয়ে উঠত।"


মুখের এক পাশে ও কানে রক্ত নিয়ে সিক্রেট সার্ভিস সদস্যদের সহায়তায় বেরিয়ে আসার পর মি. ট্রাম্প বলেছেন, "তার ডান কানের ওপরের অংশের চামড়া ভেদ করে বুলেট চলে গেছে।"


ট্রাম্প  সাংবাদিকদের  বলেছিলেন, "হাসপাতালের ডাক্তার তাকে দেখে বলেছিলেন যে তিনি কখনও এরকম পরিস্থিতি দেখেননি, তিনি এটিকে একটি অলৌকিক ঘটনা বলেছেন।"  "ভাগ্য বলেন  বা ঈশ্বরের দ্বারা বলেন , এবং অনেক লোক বলছে, "এটা ঈশ্বরের দ্বারা আমি এখনও এখানে আছি।"


সিক্রেট সার্ভিসের এজেন্টরা তার দিকে ছুটে এসেছিল, এবং  অন্য একজন বন্দুকধারীকে "চোখের ঠিক মাঝখানে একটি গুলি" করে হত্যা করেছে। 


"তারা একটি দুর্দান্ত কাজ করেছে," তিনি নিউইয়র্ক পোস্টকে বলেছেন।  "এটি আমাদের সকলের জন্য পরমবাস্তব।" 


সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টরা আমাকে মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেয়ার জন্য  এত জোরে আঘাত করেছে যে আমার জুতা পড়ে গেছে, " তিনি পোস্টকে ব্যাখ্যা করে বলেছিলেন। //



ম্যাথিউ ক্রুকসের ব্যবহৃত  রাইফেলটি AR-১৫-স্টাইলের যা ২০১৩ সালে তার পিতা  বৈধভাবে কিনেছিল। 


এআর–১৫ আধা স্বয়ংক্রিয় রাইফেল। সেটি দিয়ে একটানা একাধিক গুলি ছোড়া যায়। একই ধরনের এম–১৬ রাইফেল ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় থেকে ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী। স্বয়ংক্রিয় রাইফেল সাধারণ লোকজন ক্রয় করতে পারে না। 


এআর–১৫ রাইফেলের গুলির গতিও অনেক বেশি। সাধারণ পিস্তলের গুলির চেয়ে তিন গুণ গতিতে ছুটতে পারে এই বন্দুকের গুলি। অনেক দূর থেকেও বন্দুকটি দিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করা যায়। এর গুলিতে আক্রান্ত ব্যক্তি ত্বক ও শরীরের ভেতরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গে মারাত্মক আঘাত পেতে পারেন।


যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয় পিস্তলের গুলিতে। কিন্তু  এআর–১৫ রাইফেল ব্যবহার করে ২০২২ সালের মে মাসে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের একটি স্কুলে  হামলা চালিয়ে ১৯ শিশু ও ২ শিক্ষককে হত্যা করেন এক তরুণ। একই অস্ত্র দিয়ে ২০১৭ সালের অক্টোবরে লাস ভেগাসে হামলা চালিয়ে ৬০ জনকে হত্যা করেন এক ব্যক্তি।


আজ এই পর্যন্তই!


ভিডিওটিতে একটি  লাইক দিয়ে নতুন ভিডিও বানানোর জন্য আমাদেরকে উৎসাহ দিন এবং এইরকম ভিডিও আরো  পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ। 

Friday, July 12, 2024

সৌদি আরবে  কারা নাগরিত্ব পায়? সৌদি আরবে  নাগরিত্ব পেলেন এক কাশ্মীরি 

পৃথিবীর মধ্যে সৌদি আরব এমন একটা দেশ যেখানে মক্কা-মদিনা থাকার কারণে সমস্ত মুসলমানদের কাছে সৌদি আরব কম বেশি প্রিয় স্থায়ীভাবে থাকার জন্য, যেখানে গুনাহ মাফ হওয়ার মত অনেক জায়গা আছে যেখানে মানুষ আল্লাহর কাছে কান্না কাটি করে গুনাহ মাফ করায়।  

ভিশন ২০৩০ অর্জনের লক্ষ্যে সৌদি আরব বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রতিভা আকর্ষণের লক্ষ্য বিভিন্ন পেশার দক্ষ এবং প্রতিভাবান লোকদেরকে নাগরিকত্ব দেয়ার ঘোষণা করেছে। 



এজন্য এই জুলাই মাসের গত বৃহস্পতিবার বিশিষ্ট প্রতিভা সম্পন্ন বিভিন্ন পেশার বিদেশি নাগরিকদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য একটি রাজকীয় আদেশ জারি করেছে, যাদের মধ্যে থাকবে বিজ্ঞানী,ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, ডাক্তার, গবেষক, উদ্ভাবক,সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, খেলাধুলা,ব্যতিক্রমী global talent, উদ্যোক্তা এবং অন্যান্য  দক্ষতা সম্পন্ন পেশার ব্যক্তিবর্গ যারা সৌদি আরবের স্ব স্ব  সেক্টরের উন্নয়নে অবদান রেখে চলেছেন। 


রয়টার্সের মতে, ২০২১ সালের শুরুতেও, সৌদি আরব এরকম একটা ব্যতিক্রমী প্রোগ্রাম চালু করেছিল যার মাধ্যমে  বিদেশী ডাক্তার এবং শিক্ষাবিদদেরকে নাগরিকত্ব দিয়েছিল।


এ মাসে দুজন ভারতীয়কে সৌদি আরবের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়  তাদের মধ্যে একজন ছিলেন  কাশ্মীরি ডাক্তার। //


ডা: শামীম আহমেদ বাট যিনি হলেন কাশ্মীরের বাডগাম জেলার খান সাহেব এলাকার বাসিন্দা।  

ডা: শামীম সৌদি আরবের রিয়াদে অবস্থিত "কিং সৌদ মেডিকেল সিটি", এর জরুরী বিভাগের উপ-প্রধান। তিনি ২০০৭-২০০৮ সালে জরুরী চিকিৎসা গবেষণার জন্য জন পারকিন গোল্ড মেডেল বিজয়ী হন। 


আর একজন ভারতীয় হলেন ফারাজ খালিদ যিনি  একজন  উদ্যোক্ত। ফারাজ খালিদ পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ার্টন স্কুল থেকে "উদ্যোক্তা প্রকল্প ব্যবস্থাপনায়" এমবিএ করেছেন।//


তিনি সৌদি আরবের নুন-এর সিইও হিসেবে কাজ করেন, এছাড়া নামশির সহ-প্রতিষ্ঠাতা, এবং ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম তৈরি, লঞ্চ এবং সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।


সৌদি আরবের রেসিডেন্সি ভিসার জন্য একজন 

আবেদনকারীকে একটি নিয়মিত রেসিডেন্সি পারমিটের অধীনে কমপক্ষে দশ বছরের  জন্য বসবাস করতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই সৌদি আরবের প্রয়োজনীয় একটা  পেশায় যুক্ত থাকতে হবে এবং কোন অপরাধ বা আইন শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজের সাথে যুক্ত থাকা যাবে না। 


আজ এই পর্যন্তই!


ভিডিওটিতে একটি  লাইক দিয়ে নতুন ভিডিও বানানোর জন্য আমাদেরকে উৎসাহ দিন এবং এইরকম ভিডিও আরো  পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ। 


https://www.dawn.com/news/1844140


https://www.greaterkashmir.com/gk-top-news/kashmiri-doctor-among-two-indians-granted-citizenship-in-saudi-arabia/

Tuesday, July 9, 2024

খেজুরের আশ্চর্যজনক উপকার! যা আমরা অনেকে জানি না

 হজরত ঈসা(আ:) এর মা হজরত মরিয়ম (আ:) কে ঈসা (আ:) এর জন্মের পরে আল্লাহ  যে খাবার খাওয়ার জন্য হুকুম করেছেন তা অবশ্যই অত্যন্ত পুষ্টিকর। 


আল্লাহ তায়ালা হজরত মরিয়ম (আ:) কে লক্ষ্য করে বলেছিলেন, ‘ওই খেজুর গাছের কাণ্ডটি ধরে নিজের দিকে ঝাকুনি দাও। তা থেকে সদ্য পাকা খেজুর তোমার সামনে ঝরে পড়বে। এরপর তা খাও।’ (সুরা মরিয়াম: ২৫)


খেজুর খাওয়ার মধ্যে আল্লাহ  অপরিসীম উপকারিতা রেখেছেন। নবী করিম  (সা:)-এর প্রিয় ফল ছিল খেজুর। সা’দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি- যে ব্যক্তি ভোরে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন কোন বিষ ও যাদু-টোনা তার ক্ষতি করতে পারবে না। (বুখারী ও মুসলিম)




৪১৯১-[৩৩] ’হজরত আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত নবী করিম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মদীনার উচ্চভূমির ’আজওয়াহ্ খেজুরের মধ্যে রোগের নিরাময় রয়েছে। আর প্রথম ভোরে তা (খাওয়া) বিষের প্রতিষেধক। (মুসলিম)//



খেজুর দিয়ে ইফতার করার ব্যাপারে হাদিসে এসেছে, নবী করিম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  বলেন, ‘যখন তোমাদের কেউ ইফতার করে, সে যেন খেজুর দ্বারা ইফতার করে। কেননা তাতে বরকত ও কল্যাণ রয়েছে’ (মেশকাত : ১৮৯৩)।



অন্য হাদিসে আছে, আনাস বিন মালেক (রা:) বর্ণনা করেছেন, ‘নবী করিম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম  নামাজের আগে কয়েকটি কাঁচা খেজুর খেয়ে ইফতার করতেন। যদি কাঁচা খেজুর না থাকত, তা হলে শুকনো খেজুর দিয়ে। যদি শুকনো খেজুরও না থাকত, তা হলে কয়েক ঢোক পানি দিয়ে।’ (তিরমিজি : ৬৩২)



মাওয়ারদি (রহ:) বলেন, ‘স্ত্রীলোক যখন প্রসবে অসুবিধার সম্মুখীন হয়, তখন খেজুর অপেক্ষা উপকারী বস্তু আর নেই। কারণ এটি শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে এবং কোমর ও বিভিন্ন অঙ্গের জোড়া মজবুত করে।’



খেজুর অধিক পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাদ্য হওয়ায় নবী করিম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম   তা খেতে পছন্দ করতেন। আব্দুল্লাহ ইবন জাফর (রা:) বলেন, ‘আমি মহানবী (সা.)-কে তাজা পাকা খেজুর শসার সঙ্গে মিলিয়ে খেতে দেখেছি।’ (বুখারি)



আয়েশা (রা.) বলেন, ‘নবী করিম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাজা খেজুরের সঙ্গে তরমুজ খেতেন।’ (বুখারি)//



খেজুরের ক্রিয়া গরম এবং শসা ও তরমুজের ক্রিয়া ঠান্ডা। খেজুরের সঙ্গে শসা অথবা তরমুজ মিলিয়ে খেলে খেজুর তাদের ঠান্ডা দূর করে এক প্রকার শক্তি তৈরি করে, যা রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীর তরতাজা করে।



খেজুর যেমনি সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিকর ফল, খেজুরের পুষ্টিগুণ প্রচুর। খেজুরে প্রাকৃতিক সুগারের পরিমাণ এত বেশি থাকে যে, এক কামড়েই অনেকটা এনার্জি পাওয়া যায়। এর মধ্যে আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফাইবার, গ্লুকোজ, ম্যাগনেশিয়াম ও সুক্রোজ থাকে।



১) খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে মজবুত করে। সেই সঙ্গে মাড়ির স্বাস্থ্যও সুরক্ষিত রাখে।



২)  বয়সের ছাপ প্রথমে আমাদের ত্বকেই ধরা পড়ে।  নিয়মিত খেজুর খাওয়ার অভ্যাস ত্বককে শুষ্কতার হাত থেকে বাঁচায়।  ত্বকের বলি রেখা নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া ত্বকের ফ্যাকাশে ভাব ও হরমোনের সমস্যা কমাতে খেজুর কার্যকর ভুমিকা পালন করে। 



৩) রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধিতে খেজুর কাজ করে, যকৃতের সংক্রমণে খেজুর উপকারী। এ ছাড়া গলাব্যথা, বিভিন্ন ধরনের জ্বর, সর্দি এবং ঠান্ডায় খেজুর উপকারী। খেজুর অ্যালকোহলজনিত বিষক্রিয়ায় বেশ উপকারী। ভেজানো খেজুর খেলে বিষক্রিয়ায় দ্রুত উপশম হয়। এ ছাড়া নিয়মিত খেজুর খাওয়ার অভ্যাসে বৃদ্ধি পায় শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতাও।(amela)



৪) চোখের রোগের চিকিৎসায় খেজুর উপকারী,  খেজুরে  বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন,  যেমন: বি১, বি২, বি৩,  বি৫, ভিটামিন এ১ এবং ভিটামিন সি আছে যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে রাতকানা রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। তাই বেশি বয়সে চোখের সমস্যার সম্মুখীন হতে না চাইলে খেজুর খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।//



৫)  শরীরে আয়রনের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে খেজুর। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এবং চিনির বিকল্প হিসেবে কাজ করে খেজুর। 



৬)  বয়স বাড়ার সঙ্গে বাড়ে হৃদ্‌রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও। এই ঝুঁকি কমাতে পারে খেজুর। খেজুরে রয়েছে পটাশিয়াম, যা হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধ করে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর শরীরের খারাপ ধরনের কোলেস্টেরল কমায় (এলডিএল) এবং ভালো কোলেস্টেরলের (এইচডিএল) পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।



৭) শরীরের হজমশক্তি বাড়ায় খেজুর,  অন্ত্রের কৃমি ও ক্ষতিকারক পরজীবী প্রতিরোধে খেজুর বেশ সহায়ক। খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টিগুণ, যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে।



৮) খেজুরে  প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। এই আয়রন শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে শরীরে রক্তাল্পতা দূর করে।  



৯) মানুষের বয়সের সঙ্গে দেখা দেয় নানা ধরনের পেশির জটিলতা। আর খেজুর প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়ায়  পেশির জটিলতা দূর করে,  আমাদের পেশি ভালো রাখতে সহায়তা করে।  //



১০) খেজুরে  প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি থাকার কারণে খেজুর খুব দ্রুত শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং আমাদের দেহের কর্মশক্তি বাড়ায়, বয়সের কারণে যে  ক্লান্তি আসে তা দূর করে।  খেজুরে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি থাকায় কয়েকটা খেজুর খেলেই দুর্বলতা কেটে যায়। 



১১)  খেজুর নানা ভিটামিনে পরিপূর্ণ থাকায় এটি মস্তিষ্কের চিন্তাভাবনার গতিকে বৃদ্ধি করে,সেই সঙ্গে আমাদের স্নায়ুতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। যেই সব ছাত্রছাত্রীরা  নিয়মিত খেজুর খায় তাদের দক্ষতা অন্যদের তুলনায় ভালো থাকে। 



১৩) শিশুর প্রয়োজনীয় পুষ্টির জন্য মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধিতে খেজুর কার্যকর ভূমিকা রাখে।



১৪)  হৃদরোগ, ক্ষুধামন্দা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে খেজুর বিশেষ উপকারী।



১৫) খেজুর ক্ষুধা নিবারণে দ্রুত কাজ করে।পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং অ্যাজমায় উপকারী। 



খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল বিদ্যমান থাকায় নানান ধরনের রোগ প্রতিরোধ  করার ক্ষমতা আছে। পাশাপাশি এর পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটায়। তাই আমাদের  প্রতিদিন তিন-চারটা করে খেজুর খাওয়ার অভ্যাস করা ভালো। কিন্তু খেজুরটা ভেজালমুক্ত হওয়া ভালো, কারন খেজুরে যাতে পোকা না ধরে এইজন্য অনেক অসাধু ব্যবসায়ীরা খেজুরে ক্ষতিকারক প্রেষ্টিসাইড ব্যবহার করে।  আবার খেজুর যাতে চকচকে দেখায় এইজন্য অনেকে তেল লাগায়। 


আজ এই পর্যন্তই!


ভিডিওটিতে একটি  লাইক দিলে নতুন ভিডিও বানানোর জন্য আমাদের উৎসাহ বাড়বে  এবং এইরকম ভিডিও আরো  পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ



Friday, July 5, 2024

প্রতিবছর বাংলাদেশে সাপের কামড়ে কত লোক মৃত্যুবরন করে?

 রাসেল ভাইপার নিয়ে সারা বাংলাদেশে একটা আতংক বিরাজ করছে বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে, এই সাপের কামড়ে আমাদের দেশে এ পর্যন্ত সর্ব্বোচ্চ ১৫, ২০ জন মানুষ মারা গেছে।

সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩ কোটি লোককে সাপে কামড়ায়। এদের মধ্যে মারা যায় ৮১,০০০ থেকে ১,৪০,০০০ জন। 



কিন্তু আপনি শুনলে আশ্চর্য হবেন যে প্রতিবছর বাংলাদেশে সাপের কামড়ে কত লোক মৃত্যুবরন করে? সখং্যাটি ভয়াবহ। এবং সবচেয়ে বেশি কোনদেশের মানুষ  সাপের কামড়ে মারা যায়? ২০২৩ সালের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ৭০০০ জন মানুষ সাপের কামড়ে মারা যায়। সংখ্যাটি সত্যিই ভয়াবহ। 

প্রতি বছর প্রায় ৫৮-৬০,০০০ ভারতীয় সাপের কামড়ে মারা যায়, যা বিশ্বের মধ্যে  সর্বোচ্চ।  এই ধরনের অল্প সময়ের সংবাদ পাওয়ার জন্য আমাদের চ্যানেলটি subscribe করুন।

আজ আমরা জানব কি কি কাজ করলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরি চলে যায়।   জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেস উর রহমান মন্ত্রণালয়ে...