Wednesday, February 28, 2024

What is Platinum?

 Platinum is a rare precious metal that is more valuable than gold and is found in a few countries of the world.

Platinum is typically considered to be more prestigious and is more expensive than gold because of its rarity.It is resistant to nitric and hydrochloric acids, but it can be dissolved at high temperatures by aqua regia.



Platinum is naturally white in appearance but not 100% white, actually slightly grayish white.  Platinum has an atomic number of 78.
Platinum  also highly corrosion resistant and has a high boiling point around 1700 degrees Celsius or 3220 degrees Fahrenheit. Chemically, platinum is one of the most stable elements in nature. It is referred to as Noble metal because of its high stability.Platinum is much stronger and more durable than gold and platinum does not react with light, heat, water and air in the environment and thus does not corrode.This is the  reason applications of platinum in various fields is increasing day by day globally .
&&&
The precious metal's uses are extensive,including jewelry,armaments,  automotive, chemical processing, and electronics.The electronics we use daily,  from the display on our smartphone to the hard drive in our computer, contain platinum.

Although platinum  is not as widely known globally as gold, inspite of this it has an influence on the manufacture of expensive jewelery around the world.  Platinum has been used worldwide since 1920. The first platinum mine in the world was found in Colombia, followed by the discovery of platinum mines in Russia in 1819. Then platinum mines were discovered in Canada in 1888 and later Canada became the number one platinum exporting country in the world. Then, in 1924, huge platinum mines were discovered in South Africa, and currently 80% of the world's platinum needs are supplied from South Africa.

As platinum is 50% more denser  than gold, a platinum ring of the same size will weigh more than gold.  For this reason, if we want to make a piece of jewelery with platinum that is of the same size of gold , it will definitely weigh more than gold and will be more costlier.

The pure  platinum is more harder  and stronger so, it will not be easy to make ornaments with that platinum,  it will be very difficult to give the desired shape. Therefore, while making jewelry, alloys are made by adding a mixture of different metals with platinum.  For this reason iridium, ruthenium and cobalt are added.  The addition of ruthenium makes platinum jewelry brighter and whiter.

Saturday, February 24, 2024

কলাউটস কি? দাসত–ই–লুত যেখানে প্রতিবছর পাহাড় তার আকৃতি পরিবর্তন করে

দাশত ই লুত হল ইরানের ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃত ১ম প্রাকৃতিক ঐতিহ্যবাহী স্থান । এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশটি কেরমানের প্রদেশের মধ্যে পড়েছে।  কলাউটস বা কলাটস হলো  দাশত ই লুতের অন্যতম প্রধান আকর্ষনীয় স্থান যা উচু উচু বালির ভাস্কর্য।  এই বিশাল বিশাল ইয়ার্ডাং বা বালির ভাস্কর্যগুলো  যে কাউকে মোহিত করে এবং যা বর্তমানে পর্যটনের ক্ষেত্রে পৃথিবীর অন্যতম  আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়।কেরমান প্রদেশের মধ্যে কলাউটস একটি বিশাল শহর, যার দৈর্ঘ্য ১১০ কিলোমিটার এবং প্রস্থ  ৫০ কিলোমিটার ।

কলাউটস শব্দটি  কলাটে থেকে এসেছে যার অর্থ মরুভূমি দিয়ে ঘেরা কোন শহর বা গ্রাম, এই সংজ্ঞা থেকে বুঝা যায় যে কলাউটস মানে মরুভূমির মাঝে একটি শহর।



কলাউটস একটি চমৎকার, মনোরম এবং আশ্চর্যজনক শহর যা হাজার বছর ধরে  মরুভূমির মাঝখানে বাতাস এবং বৃষ্টি দ্বারা তৈরি হয়েছে৷  কলাউটস একটি রহস্যময় এবং আশ্চর্যজনক শহর যা অনেক ইয়ার্ডাং এর জন্য বিখ্যাত। অনেকে সরাসরি ইয়ার্ডাং না বলে প্রাকৃতিক ভাবে  বাতাস এবং বৃষ্টি দ্বারা সৃষ্ট এই বালির ভাস্কর্যগুলোকে কলাউটসও বলে

মরুভূমির নরম বালিতে বাতাসের গতির মাধ্যমে হাজার বছর  ধরে কলাউটস এর  বিভিন্নরকম আশ্চর্যজনক কাঠামো তৈরি হয়।  দাশত ই লুতে যখনই বৃষ্টি হয়, তখন এই আশ্চর্যজনক কাঠামোতে নতুন আকৃতি দেখা যায় এবং আগেরগুলো নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হয়।

Kalouts এর আশ্চর্যজনক কাঠামো মূলত Semnan থেকে প্রবাহিত প্রবল বাতাস দ্বারা সৃষ্ট হয়, যা জুন থেকে অক্টোবরের মধ্যে এই বাতাস প্রায় ৪ মাস ধরে বয়ে যায় এবং  কলাউটসের প্রাচীরকে ক্ষয় করে নতুন নতুন আকৃতিতে পরিবর্তন করে।

সুতরাং, আপনি যখনই Kalouts ভ্রমণ করবেন, আপনি আপনার আগের ভ্রমণের সময়ে  কলাউটসের  যে আকৃতিগুলো দেখেছেন তা আপনি চিনতে পারবেন না এবং একটি সম্পূর্ণ নতুন আকৃতির ভুবৈচিত্য দেখতে পাবেন।

সুতরাং, দাশত ই লুত এর মরুভূমিতে এখনো  অনেক সম্পদ লুকিয়ে আছে যার  অনেক কিছুই   এখনো রহস্যঘেরা।  

আজ এইপর্যন্তই। ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথে থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

Friday, February 23, 2024

সুগার ফেস বা মিষ্টি মুখ কি?সুগার ফেইসের কারনে কি ক্ষতি হয়?

মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি কম বেশি আমাদের সবারই আসক্তি আছে।কিন্তু সুগার ফেইস বা মিষ্টি মুখ  কথাটি বেশি চিনি খাওয়ার ফলস্বরূপ  চেহারার দুরবস্থার কথা  বোঝাতে  ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ সুগার ফেইস বাক্যটি  শুনতে ভালো  লাগলেও আমরা যারা  চিনি বা  মিষ্টি জাতীয় খাবার পছন্দ করি তাদের জন্য দু:সংবাদ।

আমরা যে চিনি খাই তার রাসায়নিক নাম হলো সুক্রোজ।  চিনি হল সুক্রোজ যা দুটি শর্করা গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ দিয়ে তৈরি।আখ, সুগার বিট,  সুগার ম্যাপল স্যাপ,খেজুর,  মধু, সমস্ত সবুজ উদ্ভিদ,ফলমূল ইত্যাদিতে প্রাকৃতিকভাবে সুক্রোজ পাওয়া যায়।  বাণিজ্যিকভাবে সুক্রোজ উৎপাদন করা হয়  আখ এবং চিনির বীট থেকে।



আমাদের দেহের বেঁচে থাকার জন্য শর্করা বা গ্লুকোজ নামক এক ধরনের চিনির প্রয়োজন যা আমাদের শরীরের জ্বালানি এবং মস্তিষ্কের  এক নম্বর খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

সহযে প্রাপ্ত কার্বোহাইড্রেট, যেমন পরিশোধিত চিনি, সাদা রুটি এবং সোডা, আমদের শরীরে  ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায়, যা সারা শরীরে প্রদাহ সৃষ্টি করে।প্রদাহ পরিবর্তিতে , এনজাইম তৈরি করে যা কোলাজেন এবং ইলাস্টিনকে ভেঙে দেয়, যা ছিল অত্যাবশ্যক প্রোটিন যা ত্বককে দৃঢ় এবং স্থিতিস্থাপক রাখত।  কোলাজেন এবং ইলাস্টিনকে  ভেঙে দেয়ার ফলে গালের নিচের অংশে চামড়া ঝুলে যায়, মুখে বলিরেখা সৃষ্টি হয়,মুখে বিভিন্নরকম গোল গোল রঙিন দাগ বা হাইপারপিগমেন্টেশনও সৃষ্টি হয়, বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে অর্থাৎ দ্রুত মুখে বয়সের ছাপ ভেসে উঠে , মুখে ব্রন সৃষ্টি হয় ত্বকের পৃষ্ঠ শক্ত এবং তেল তেলে দেখায়,রিংকেল, ডার্ক সার্কেল,  বিভিন্নরকম  ক্রচহ্যাচ রেখা উপরের ঠোঁট বরাবর দেখা যায়, গভীর ফাটল দেখা দেয় বিশেষ করে হাসির লাইনের চারপাশে।

চেহারার এইসমস্থ ক্ষতি থেকে বাচতে লাইলে
আমাদের চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে নিজেকে সংযত রাখতে হবে। খাওয়া যাবে কিন্তু বেশি পরিমাণে না।

আজ এইপর্যন্তই। ভিডিওটি ভালো লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথে থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

Wednesday, February 21, 2024

What is Kalouts?Shahdad Kalouts

Dasht e Lut is Iran’s 1st natural worldheritage site .Most attractive part of it belongs to Kerman province.Kalouts or Kaluts that are considered as one of the main attractions of Dasht e Lut.There are huge  yardangs that charm anyone and nowadays being most attractive tourist attraction  of iran.Kalouts  a vast city, with hundred110 kilometers length and 50 kilometers width.



Monday, February 19, 2024

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কত মানুষ মারা যায়?

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ছিল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে সহিংস রক্তক্ষয়ী সামরিক সংঘাত। মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি সৃষ্টির মাধ্যমে  দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের  সৃষ্টি হয় ৷ তৎকালীন বিশ্বের সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং  এই মহাযুদ্ধকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে গন্য করা হয়, যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ৯ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।


১৯৩৯ সালের ১ লা সেপ্টেম্বর পোল্যান্ড আক্রমণের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা করে জার্মানি।

জাপান ১৯৪৫ সালের ১৫ আগস্ট আত্মসমর্পনের ঘোষণা দেয় যার ফলে ১৯৪৫ সালের ২ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসলীলা বন্ধ হয়।

১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত  এই ছয় বছরের মধ্যে  দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রায় ৭.৫ কোটি মানুষ মারা গিয়েছিল।

২য় বিশ্বযুদ্ধে ৭৫ মিলিয়ন বা ৭.৫ কোটির বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল, যা বিশ্বের জনসংখ্যার ৩%-এরও বেশি।  এর মধ্যে আনুমানিক ৩৫ মিলিয়ন বা ৩.৫ কোটি ছিল সামরিক কর্মী, বাকিরা ছিল বেসামরিক লোক। ৪০ মিলিয়ন বা ৪ কোটি  বেসামরিক লোকের মধ্যে অনেকেই ইচ্ছাকৃত গণহত্যা, গণ-বোমা হামলা, রোগ এবং অনাহারের কারণে মারা গিয়েছিল।

তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং চীন সবচেয়ে বেশি হতাহতের শিকার হয়েছিল।
হতাহতের দিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন  একক জাতির মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্রাণহানির শিকার হয়েছিল, যার আনুমানিক  ২৪ থেকে ২৮ মিলিয়নের মানুষের  মৃত্যু হয়েছিল।  দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্ষতিগ্রস্থ দেশ হলো চীন যার  প্রায় ২০ মিলিয়ন বা দুই কোটি মানুষের  মৃত্যু হয়েছিল।

সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং চীন এর পরে পোল্যান্ডের প্রায় ৫৮ লক্ষ হতাহত হয় যা তার যুদ্ধ পূর্ববর্তী জনসংখ্যার ২০%। জার্মানীর প্রায় ৪২ লক্ষ  নাগরিক মারা গিয়েছিল এবং জাপানের প্রায় ২০ লক্ষ লোক মারা যায়। ভিডিও বড় হবে এই কথা ভেবে বাকি দেশগুলির হতাহতের সংখ্যা আলোচনা করা হলো না।

 
এই যুদ্ধের পরেই সমগ্র ইউরোপ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়; এক অংশ হয় পশ্চিম ইউরোপ আর অন্য অংশ অন্তর্ভুক্ত হয় সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে। পশ্চিম ইউরোপের দেশসমূহের সমন্বয়ে গঠিত হয় ন্যাটো সামরিক জোট । পরবর্তী সময়ে ১৯৯১ সালে এই সোভিয়েত  ইউনিয়নই ভেঙে অনেকগুলো ছোট ছোট রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল।

 


Sunday, February 18, 2024

চীন বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শিশু তৈরি করেছে

 আমরা  প্রযুক্তির ক্ষেত্রে প্রায়ই একটা কথা শুনি AI,  এই AI মানে হলো artificial intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। তাহলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানে কি?

মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে কৃত্রিম উপায়ে প্রযুক্তি নির্ভর করে যন্ত্রের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলে।

চীনের একদল বিজ্ঞানী বিশ্বে প্রথমবারের মতো এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) শিশু তৈরি করেছেন,  বিজ্ঞানীদের দাবি, তারা এমন একটি এআই শিশু তৈরি করেছেন, তিন থেকে চার বছর বয়সী মানব শিশুর সব ক্ষমতা আছে যার মধ্যে। হুবহু মানব শিশুর মতোই আচরণ করতে সক্ষম তাদের তৈরি করা শিশুটি।



সম্প্রতি চীনের বিজ্ঞানীরা  বেইজিংয়ে আয়োজিত সাধারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি প্রদর্শনীতে তাদের নিজেদের উদ্ভাবিত AI শিশুকে  প্রদর্শন করেছেন।

গবেষক দল এই  AI শিশুর  নামকরণ করেছেন টং টং; চীনা ভাষায় যার অর্থ 'ছোট্ট মেয়ে'।

এই ছোট মেয়ে মুখের অভিব্যক্তি, অঙ্গভঙ্গি এবং কথোপকথনের মাধ্যমে মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।  যে সুখ, রাগ এবং দুঃখের মতো বিভিন্ন অনুভূতি সনাক্ত করতে এবং যোগাযোগ করতে সক্ষম এবং সেইসাথে অন্যদের মানসিক অবস্থার প্রতি যথাযথভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে সক্ষম।  যদিও এই AI শিশুটির বর্তমানে  একটি তিন বা চার বছর বয়সী শিশুর ক্ষমতা এবং আচরণ বিদ্যমান আছে , টং টং তার কর্মক্ষমতায় ক্রমাগত বিকশিত হচ্ছে এবং উন্নতি করছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, এই উদ্ভাবনী এআই মডেলটি স্ব-শিক্ষায় সক্ষম এবং এটি বিশেষ মাত্রায় মানসিক সংযোগও প্রদর্শন করতে পারে, যা এর আগে কোনো  AI রোবটের মধ্যে  দেখা যায়নি।


এই শিশু রোবট টং টং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মেশিন ভাষা  এবং প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ ব্যবহার করে,  বিভিন্ন  কাজগুলিকে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে পারে।  এই টং টং এর মধ্যে তার আশেপাশের  পরিবেশ সুন্দর করে পরিষ্কার করার প্রবণতা আছে, যেমন কাউকে জিজ্ঞেস না করে  মেজেতে  ছিটকে পড়া দুধ মুছে ফেলা এবং একটি আঁকাবাঁকা ছবির ফ্রেমকে ঠিকভাবে সাজিয়ে রাখা তার এরকম  কাজ  দর্শকদের মুগ্ধ করেছে।

টং টং-এর সবচেয়ে অস্বস্তিকর দিকটি হ'ল তার 'নিজের আনন্দ, রাগ এবং দুঃখ' অনুভব করার এবং সেই সাথে যোগাযোগ করার কথিত ক্ষমতা।

বেইজিং ইনস্টিটিউট ফর জেনারেল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স-এর নির্মাতারা বলছেন, মানুষের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করার মাধ্যমে ক্রমাগত তার দক্ষতা এবং জ্ঞানের উন্নতি করছে এই শিশু রোবট টং টং। 

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি?

 মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে কৃত্রিম উপায়ে প্রযুক্তি নির্ভর করে যন্ত্রের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলে।

Saturday, February 17, 2024

অ্যান্টার্কটিকাকে নিজেদের বলে দাবি কেন ইরানের?

 গত বছর সেপ্টেম্বর মাসের শেষদিকে ইরানের নৌবাহিনীর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি, ইরানের একটি টেলিভিশন চ্যানেলে একটি  সাক্ষাৎকার দেন সেই সাক্ষাৎকারটি সে সময় আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোতে দৃষ্টিগোচর হয়নি। সম্প্রতি ফক্স নিউজে সেই সাক্ষাৎকারটি অনুবাদ করে  প্রচার হওয়ার পর  আন্তর্জাতিক পরিসরে এ নিয়ে  আলোচনা শুরু হয়েছে।




সেই সাক্ষাৎকারে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে নিজেদের বলে দাবি করেছে ইরান। দেশটির নৌবাহিনীর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি  টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে, অ্যান্টার্কটিকার মালিক ইরান সরকার এবং সেখানে সামরিক স্থাপনা তৈরির পরিকল্পনা আছে তাদের।

সাক্ষাৎকারে রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি আরও বলেন, ‘দক্ষিণ মেরুতে আমাদের সম্পত্তিগত অধিকার আছে। সেখানে আমাদের ইরানের পতাকা উত্তোলনের পরিকল্পনা আছে । সে সঙ্গে, ইরানের সামরিক এবং বৈজ্ঞানিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার কথাও ভাবা হচ্ছে।

কাতারে রাখা ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ৬০০ কোটি ডলার স্থগিতের আদেশ সম্প্রতি তুলে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের দাবির সঙ্গে এ সিদ্ধান্তের সংযোগ নিয়েও ভাবছেন অনেকে। 

যে, অ্যান্টার্কটিকায় সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করতে সেই অর্থ ব্যয় করতে পারবে কিনা ইরান।

মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের  মুখপাত্র বলেছেন, সে রকম ঘটার কোন সুযোগ নেই। কাতারে রাখা ইরানের তহবিল অ্যান্টার্কটিকায় কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এ তহবিলের অর্থ শুধুমাত্র খাদ্য, ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং কৃষিপণ্যের মতো মানবিক ও জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা হবে।

গত মাসের শেষদিকে ইরানের কারাগারে বন্দি যুক্তরাষ্ট্রের ৫ নাগরিককে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে ইরানের  ৬০০ কোটি ডলার ছেড়ে দিয়েছে আমেরিকা ।যা ওয়াশিংটনের নিষেধাজ্ঞার কারণে দক্ষিণ কোরিয়ায় আটকা পড়েছিল।

অ্যান্টার্কটিকাকে নিজেদের বলে দাবি করার পিছনে কি কারন আছে তা জানার জন্য হয়তো আরও কিছু দিন অপেক্ষা  করতে হবে।

ভালো লাগলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথে থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

Wednesday, February 7, 2024

নতুন এক পৃথিবীর সন্ধান পাওয়া গেছে যাকে পৃথিবীর 'বড় ভাই' কেউ বলে সুপার-আর্থ বা TOI-715 b

 আমাদের কাছে হয়তো মনে হতে পারে যে নতুন আবিষ্কৃত পৃথিবী হয়তো আমাদের খুব কাছাকাছি একটি  প্রতিবেশী রাষ্ট্র বা প্রতিবেশী মহাদেশের মতো ভ্রমণ করতে যেতে পারব আসলে তা না এই গ্রহটি পৃথিবী থেকে কোটি কোটি আলোকবর্ষ দূরে,মানুষ সেখানে যাওয়ার মতো স্পেসশিপ  বা কোন বাহন এখন পর্যন্ত তৈরি করতে পারিনি । আমাদের কাছে খবর আসে মহাকাশ স্টেশনে যে টেলিস্কোপগুলো বসানো আছে সেখানে ছবির মাধ্যমে কিছু তথ্য বা ইনফরমেশন আমাদের কাছে আসে। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা আনন্দিত এজন্য যে  এতদিন যাবত যে এলিয়েনের কথা  বলা হইতেছে অর্থাৎ পৃথিবীর বাইরে অন্য কোথাও জীবনের অস্তিত্ব আছে কি? বা নাই এই তথ্য উদঘাটনের একটা সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। 

যাহোক মূল আলোচনায় আসি  

এই সুপার-আর্থ বা TOI-৭১৫ b  আমাদের পৃথিবী থেকে ১৩৭ আলোকবর্ষ দূরে।  মহাকাশবিজ্ঞানীদের ধারণা সেখানে পানি থাকার সম্ভাবনা আছে আর পানি থাকলে জীবনের অস্তিত্বের সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়। 



সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়  এটি একটি ছোট, লাল রঙের  নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে সেটি সূর্যের তুলনায়  আকারে অনেক ছোট ও ঠান্ডা।যা আমদের পৃথিবী মাত্র ১৩৭ আলোকবর্ষ দূরে। গ্রহটিকে বিজ্ঞানীরা বাসযোগ্য অঞ্চল বলে অভিহিত করেছেন মহাবিশ্বের ওই এলাকায় পানি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে৷  TOI-715 b নামক গ্রহটি  পৃথিবীর চেয়ে প্রায় দেড়গুণ বড়।  


সুপার আর্থ'- লাল রঙের  যে নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করছে সেটি সূর্যের তুলনায়  আকারে অনেক ছোট হওয়ায়  সম্পূর্ণ কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করতে সুপার আর্থ' এর মাত্র ১৯ দিন সময় লাগে। 


মহাকাশবিজ্ঞানীদের মতে সেখানকার পানি তরল অবস্থায় আছে যা জীবনের অস্তিত্বের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। 


NASA এর মতে আমাদের সৌরজগতের বাইরে যে মিল্কওয়ে গ্যালাক্সি আছে তার তার সাথে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্রহ যুক্ত আছে কিন্তু বিজ্ঞানীরা এর মধ্য থেকে সামান্য কিছু অর্থাৎ হাজারের মত গ্রহকে পর্যবেক্ষণ  করতে পারে। যার অনেকগুলিই আমাদের পৃথিবীর মতো কিন্তু পৃথিবীর মত প্রাণের অস্তিত্ব এখন পর্যন্ত কোন গ্রহে পাওয়া যায়নি। 


সদ্য-আবিষ্কৃত "সুপার আর্থ" বা TOI-715b এর ক্ষেত্রে, জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে এর পৃষ্ঠে পানির  অস্তিত্বের জন্য উপযুক্ত বায়ুমণ্ডল সহ আরও কিছু নিয়ামকের উপস্থিতি থাকতে হবে ।  উদাহরণস্বরূপ, তরল পানি গঠনের জন্য যে সঠিক তাপমাত্রা থাকা দরকার নক্ষত্রটিকে  প্রদক্ষিণ করার সময়ে  সুপার আর্থ" বা TOI-715b এর সেই সঠিক দূরত্বে থেকে প্রদক্ষিণ করতে হবে। 


যাহোক এই সদ্য-আবিষ্কৃত "সুপার আর্থ" বা TOI-715b এর পরিবেশ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা চলমান যে সেখানে জীবনের অস্তিত্ব আছে কিনা বা থেকে থাকলে তারা সেখানে কিভাবে টিকে থাকবে। এইরকম বিভিন্নরকম প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য আমদেরকে আরও অপেক্ষা করতে হবে। 

Sunday, February 4, 2024

৯৯৯ প্লাটিনাম ও ৯৫০ প্লাটিনাম কি?

 প্লাটিনাম একটি দুষ্প্রাপ্য মূল্যবান ধাতু যা স্বর্ণের চেয়েও দামী এবং  পৃথিবীর হাতেগোনা   কয়েকটি দেশে পাওয়া যায়।প্লাটিনাম প্রাকৃতিকভাবে দেখতে সাদা হয় কিন্তু  ১০০% সাদা নয়, প্রকৃতপক্ষে  কিছুটা ধূসর সাদা। প্লাটিনাম এর পারমাণবিক সংখ্যা ৭৮, যার প্রতীক হলো Pt.প্লাটিনাম স্বর্ণের চেয়ে অনেক মজবুত এবং অনেক স্থায়ী হয় এবং কম ক্ষয়প্রাপ্ত ধাতু যেহেতু তারা পরিবেশের আলো, তাপ, পানি ও বাতাসের সাথে কোন বিক্রিয়া করে না যার ফলে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না।  ঠিক এই কারনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে  platinum এর  ব্যবহার দিন দিন  বিশ্বব্যাপী বাড়ছে। 




যদিও সোনা প্লাটিনামের মত বিশ্বব্যাপি  অত ব্যাপক পরিচিত  না হলেও বিশ্বজুড়ে দামি অলংকারে তৈরিতে এর প্রভাব আছে। প্লাটিনিয়ামের বিশ্বজুড়ে  ব্যবহার শুরু হয় ১৯২০ সালের পর থেকে। পৃথিবীতে সর্বপ্রথম কলম্বিয়াতেই প্রথম প্লাটিনাম এর খনি পাওয়া যায় এরপর রাশিয়ায় ১৮১৯ সালে প্লাটিনামের এর খনি আবিষ্কার হয়। এরপর কানাডায়  প্লাটিনাম এর খনি আবিষ্কার হয় ১৮৮৮ সালে এবং পরবর্তীতে কানাডা পৃথিবীর এক নাম্বার প্লাটিনাম রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হয়।  এরপর ১৯২৪ সালের দিকে সাউথ আফ্রিকায় প্লাটিনামের বিশাল  খনি আবিষ্কার হয় এবং বর্তমানে সাউদ আফ্রিকা থেকেই বিশ্বের চাহিদার ৭৫% প্লাটিনাম সরবরাহ করা হয় । 



প্লাটিনামের ঘনত্ব  স্বর্ণের চেয়ে ৫০% বেশি হওয়ার কারণে একই সাইজের প্লাটিনামের আংটি স্বর্ণের চেয়ে বেশি ওজনদার হবে।  এই কারণে প্লাটিনিয়াম দিয়ে কোন  জুয়েলারি যদি  আপনি তৈরি করতে চান যা একই আকারের হবে অর্থাৎ সাইজে একই হবে  তাহলে তার ওজন অবশ্যই স্বর্ণের চেয়ে  বেশি হবে এবং খরচও বেশি পড়বে।


প্লাটিনিয়াম যত বিশুদ্ধ হবে তা অনেক    বেশি শক্ত হবে যার কারণে  ওই প্ল্যাটিনাম দিয়ে সহজভাবে  অলংকার তৈরি যাবেনা অর্থাৎ পছন্দনীয় আকৃতি দেয়া অনেক কঠিন হবে  এই কারণে   জুয়েলারি তৈরি করার  সময়  প্লাটিনামের সাথে বিভিন্ন ধাতুর মিশ্রণ যোগ করে সংকর ধাতু তৈরি করা হয়। এজন্য ইরিডিয়াম, রুথিনিয়াম এবং কোবাল্ট যোগ করা হয় । রুথিনিয়াম যোগ  করার দ্বারা প্লাটিনামের জুয়েলারির উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং বেশি সাদা হয়। 



এটা সর্বজন স্বীকৃত যে  যে ২৪ ক্যারেট গোল্ডই  হলো সবচেয়ে ভালো মানের সোনা। তাহলে প্লাটিনামের ক্যারেট কত বা প্লাটিনামের পিউরিটি বা বিশুদ্ধতা  কিভাবে নিধাররন  করা হয়? ভালো মানের  প্লাটিনামের পিউরিটি সাধারণত  ৯৫ থেকে ৯৯% এর মধ্যে  থাকে। 


৯৯৯ প্লাটিনাম কি? ৯৯৯ প্ল্যাটিনাম হলো platinum এর মধ্যে সবচেয়ে বিশুদ্ধ  যাকে Five 9 ও বলে অর্থাৎ  অর্থাৎ এর বিশুদ্ধতা লেখার জন্য পাঁচটা নাইনের দরকার হয় ৯৯.৯৯৯℅। এইজন্য এই কোয়ালিটির প্লাটিনাম কে অর্থাৎ এরকম বিশুদ্ধ প্লাটিনাম কে ২৪ ক্যারেট গোল্ড এর সমকক্ষ মনে করা হয়। 

৯৫০ প্লাটিনাম কি? ৯৫০ প্ল্যাটিনাম তাকে বলা হয় যার মধ্যে ৯৫% পারসেন্ট বিশুদ্ধ প্লাটিনাম থাকবে । আর বাকি  ৫% শংকর ধাতু বা খাদ মিশানো থাকবে। 


বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী বিশেষ দেশগুলো কি কি?

 অসংখ্য  শহীদানের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে যাদের অবদান কখনো ভুলবার নয়। তারা আমাদের দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের জন্য আমদের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অবিরাম।

বিভিন্ন সময়ে বিশেষ কিছু দেশ বাংলাদেশকে স্বাধীনতার  স্বীকৃতি দেয় তাদের নিয়ে আজকে আমাদের আলোচনা।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে মোট ১৫০টি দেশ স্বীকৃতি দেয়

বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশটি হল ভুটান,  ভুটান ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় এবং ওই একই দিনে
ভারতেও  স্বীকৃতি দিয়ে যা ভুটানের ২-৩ ঘন্টা  পরে।


বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম সমাজতান্ত্রিক দেশ ও প্রথম  ইউরোপীয় দেশ হলো  পূর্ব জার্মানি,  পূর্ব জার্মানি , ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।তখন পূর্ব জার্মানি ও পশ্চিম জার্মানি আলাদা দেশ ছিল। 

রাশিয়া ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারি  বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম অনারব মুসলিম দেশ হলো  সেনেগাল এবং প্রথম আফ্রিকান দেশও হল সেনেগাল , সেনেগাল ১৯৭২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি  বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।

পাকিস্তান ১৯৭৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশকে  স্বীকৃতি দেয়। এবং পাকিস্তান বাংলাদেশে দূতাবাস খুলে ১৯৭৬ সালে।

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল।

মধ্যপ্রাচ্যের  বা middle  east  এর প্রথম দেশ এবং প্রথম আরব দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়  ইরাক,ইরাক ১৯৭২ সালের ৮ ই  জুলাই  বাংলাদেশকে স্বীকৃতি ‍দেয়।

যুক্তরাজ্য ১৯৭২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশকে  স্বীকৃতি দেয় এবং ১৯৭২ সালের ১৮ ই এপ্রিল বাংলাদেশকে কমনওয়েলথের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

ফ্রান্স  ১৯৭২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশকে  স্বীকৃতি দেয়।

জাতিসংঘ বাংলাদেশেকে ১৯৭৪ সালে  সদস্যপদ দান করে স্বীকৃতি দেয়।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ১৯৭৫-এ সৌদি আরব বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। সৌদি আরব স্বীকৃতি দেয় ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট।

বাংলাদেশকে সবার শেষে যেই দেশটি স্বীকৃতি দেয় সে হল চীন ,চীন ১৯৭৫ সালের ৩১ আগস্ট  বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় । 

শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বাসা বাধার ১০ টি লক্ষন কি?

 কোলেস্টেরল দেখতে অনেকটা মোমের মতো নরম এক ধরনের ফ্যাট বা চর্বি যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় একটি উপাদান,আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল লি...